কড়া নিরাপত্তায় বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) দেশটির পার্লামেন্ট কমপ্লেক্সে অষ্টম প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি শপথ গ্রহণ করেন। তবে রনিল বিক্রমাসিংহকেও প্রেসিডেন্ট হিসেবে মানতে নারাজ বিক্ষোভকারীরা। এরই মধ্যে তাকে হটাতেও বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।
শপথ নিয়ে রনিল বিক্রমাসিংহে আশা প্রকাশ করেন, তিনি দেশকে অর্থনৈতিক দুর্দশা থেকে বের করে আনতে পারবেন। শ্রীলঙ্কা বর্তমানে অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে ব্যাপক অস্থিরতার কবলে পড়েছে।
অনেকে রাজাপক্ষে প্রশাসনকে ভুলভাবে পরিচালনা করার জন্য দোষারোপ করেন এবং বিক্রমাসিংহেকে সমস্যার অংশ হিসাবে দেখেন তারা।
বুধবার (২০ জুলাই) অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকটে বিপর্যস্ত শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন রনিল বিক্রমাসিংহে। এর আগে তিনি একই সঙ্গে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ও ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
বিক্রমাসিংহে পার্লামেন্টকে বলেছেন, জাতি খুব কঠিন পরিস্থিতিতে এবং সামনে আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে ভোটের পর অনেকেই তার জয় নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
অ্যাক্টিভিস্ট জিনা ডি জোয়েসা বিবিসিকে বলেছেন, আমি তার এই ফলাফলে একেবারেই বিরক্ত… আমি বিশ্বাস করতে পারছি না যে ১৩৪ জন জনগণের প্রতিনিধিত্ব করা সংসদ সদস্য – জনগণের চাওয়াকে সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করেছেন