নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেছেন, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের পথেই হাঁটছে কমিশন। প্রয়োজন হলে নির্বাচনকালীন প্রশাসনেও রদবদল আনা হবে। তৃণমূল পর্যায়ে যেখানে যোগাযোগ চ্যালেঞ্জের, সেই ভোটকেন্দ্র গুলোতে কঠোর নিরাপত্তাসহ ভোট বাক্স আগেই পাঠানো হবে।
বুধবার মুন্সীগঞ্জ শহরের দেওভোগ এলাকায় জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, নির্বাচন অফিসগুলোতে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) কার্যক্রমে গতি আনতে এবার মাঠ পর্যায়ে নেমেছেন খোদ নির্বাচন কমিশনাররা। নাগরিকদের গুরুত্বপূর্ণ এ কাজটি যেন হয়রানিমূলক না হয় সে বিষয়ও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।’
প্রবাসীদের ভোটর তালিকায় অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার বলেন, যারা বিদেশে রয়েছেন, তাদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে দুবাই ও আবুধাবিতে এ কার্যক্রম শুরু হবে। পরে যুক্তরাজ্যে এ কার্যক্রম শুরু চলবে। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি করা হবে।
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশির আহম্মেদ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফিফা খান, সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, শ্রীনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফখর উদ্দীন শিকদার, টঙ্গিবাড়ী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এমকে আহাম্মেদ, গজারিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. লিটন মিয়া, লৌহজং উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রিয়াজ আহাম্মেদ, সিরাজদীখান উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আল-আমিন প্রমুখ।