দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার প্রাথমিক বাছাইয়ে মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া আরও ২৮ জন আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। আবেদন নামঞ্জুর হয়েছে ২৬ জনের। অপেক্ষমাণ রয়েছেন ৫ জন।
সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো নির্বাচন কমিশনে বাদ পড়া প্রার্থীদের আপিল শুনানি চলছে। বেলা ১ টা পর্যন্ত ৫৯ টি আবেদনের শুনানি হয়। এতে ২৮ পক্ষে রায় এসেছে।
সকাল ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে দ্বিতীয় দিনের শুনানি শুরু হয়। আজ ১০০ টি আবেদনের শুনানি হবে। এ শুনানি চলবে আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
নির্বাচন কমিশনের আইন শাখার দেওয়ার তথ্যানুযায়ী আজ প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন- চট্টগ্রাম-১০ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফরিদ মাহমুদ, ঢাকা-১৪ আসনের তৃণমূল বিএনপি মো. নাজমুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-১১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ, কুষ্টিয়া-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুর রউফ, মুন্সিগঞ্জ-২ আসনের সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের নূরে আলম সিদ্দিক, রংপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র মোছা. সুমনা আক্তার, ঢাকা-৫ আসনের সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের নুরুল আমিন, বাগেরহাট-২ আসনে জাতীয় পার্টির হাজরা সহীদুল ইসলাম, গাইবান্ধা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোছা. মাছুমা আখতার।
এছাড়া কুমিল্লা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবদুল মজিদ, ঢাকা-১৯ আসনের বিএসপির মো. জুলহাস, ঢাকা-১২ আসনের বিএনএফের মো. আতিকুর রহমান নাজিম, রাজবাড়ী-২ আসনে তৃণমূল বিএনপির এসএম ফজলুল হক, নোয়াখালী-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার আর আমিন, বাগেরহাট-২ আসনে তৃণমূল বিএনপি মরিয়ম সুলতানা, জামালপুর-৪ আসনে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের তারিক মাহদী, ঢাকা-৬ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফারহানা সাঈদ, বাগেরহাট-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম আজমল ও বাগেরহাট-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জামিল হোসেনও প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।
এর আগে রোববার দিনভর আপিল শুনানি হয়। ৯৪ জনের মধ্যে ৫৬ জন প্রার্থিতা ফেরত পান এদিন।